অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে তিন ম্যাচের , দুটিতে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সব ম্যাচেই ব্যাটিং করেছেন ডেভাল্ড ব্রাভিস। শিশুদের বিশ্বকাপ হিসেবে তার
নামটা অপরিচিত মনে হতে পারে। যাইহোক, তাকে চেনার কাজ তার, এবং তিনি ইতিমধ্যে একটি ভাল কাজ করছেন।বাবু এবি? 6 নামটি ক্রিকেটে সবার
কাছে পরিচিত। এবি ডি ভিলিয়ার্স। ডেভাল্ড ব্রাভিস, 18 বছর এবং 26 দিন বয়সী, দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তির একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ হিসাবে দেখা হয়।
সেখান থেকেই ‘বেবি এবি’ নামের উৎপত্তি। ছাড়িয়ে যাবেন না, ব্র্যাভিসের ব্যাটিং স্টাইল ডি ভিলিয়ার্সের ‘কার্বন কপি’ – তিনি কভার, স্ট্রেট ড্রাইভ বা
উইকেটের চারপাশে -এর মতো 360 ডিগ্রি ব্যাট করে উইকেটে নামতে পারেন। আপনাকে এখন যা করতে হবে তা হল নিজের যত্ন নেওয়া। আপাতত
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে তিন ম্যাচের
আমি দুই বছর ধরে তার মেন্টর হয়েছি এখন তার ব্যাটিং এবং কীভাবে ক্রিকেট খেলতে হয় সে বিষয়ে কাজ করছি।’বোঝাই যাচ্ছে, চলতি অনূর্ধ্ব-১৯
বিশ্বকাপে এর থেকে অনেকটাই উপকৃত হয়েছেন ব্রাভিস। দক্ষিণ আফ্রিকা ভারতের বিপক্ষে তাদের প্রথম ম্যাচে হেরে গেলেও, ব্রাভিস 2 ছক্কা এবং 6
চারের সাহায্যে 75 রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। ডি ভিলিয়ার্স এগিয়ে এসে কভারের উপর দিয়ে তার খেলার শট দেখার জন্য অনেকেই মনে রেখেছেন।
তার সতীর্থরাও ইনিংস দেখার জন্য ড্রেসিংরুমে ‘বেবি এবি’ লেখা ছোট প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়েছে। উগান্ডার বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ী ম্যাচে আইরিশদের
বিপক্ষে সেঞ্চুরি ও ৯৮ রান করেন ব্রাভিস। ডি ভিলিয়ার্স তার বেশিরভাগ শট বা রক্ষণাত্মক খেলার জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।ডি ভিলিয়ার্স তার নেট
আইপিএলের প্রস্তুতির সময় আমি
আইপিএলের প্রস্তুতির সময় আমি তাকে ফোন করেছিলাম। আমি তাকে বলেছিলাম, সে আমাকে বলেছিল। আমি তার বাড়িতেও গিয়েছিলাম। তার
নিজের নেট আছে, সে সেখানেও ব্যাটিং করেছে।’বলাই বাহুল্য ব্র্যাভিসের রোল মডেল ডি ভিলিয়ার্স। তারা দুজনেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিখ্যাত অফিস
স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। ফাফ ডু প্লেসিস, জ্যাক রুডলফ এবং নিউজিল্যান্ডের পেসার নিল ওয়াগনারের মতো ক্রিকেটাররা এখান থেকেই উঠে
এসেছেন। আবেগগতভাবে আমাদের ‘রান ফুরিয়ে গেছে’, ডি ভিলিয়ার্স মিডিয়াকে বলেছেন: “এবি ডি ভিলিয়ার্স স্কুলে এসেছিলেন। শালকে এঙ্গেলব্রেখট
(স্কুল দলের অধিনায়ক) এবং আমি দৌড়েছিলাম। লক্ষ্য ছিল ডি ভিলিয়ার্সের একটু কাছাকাছি থাকা। শোনার পর। তার কাছ থেকে কিছু আশ্চর্যজনক